শহুরে বাড়িগুলোয় এক চিলতে বারান্দা ছাদ থাকে অনেকটা দূরে দখলহীন; অন্যের দুয়ারে দাঁড়িয়ে বৃষ্টিবিলাস ধরা ছোঁয়ার বাইরে! কখনো শিলাবৃষ্টি আছড়ে পরা সিড়ির গোড়ায়, কড়া বৃষ্টির ছাট উপেক্ষা করে মোহাচ্ছন্ন হয়ে কুড়োই ছোট বড় শিলা।
বৃষ্টির সাথে আড়ি চলে সংগোপনে শুভ্র পোশাকের; ঘরের চৌকাঠে পায়ের ছোঁয়া পেলেই আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে চলে আসে বৃষ্টি, অঝোর কান্নায় ভিজিয়ে করে তোলে মাঠ ঘাট রাজপথ কাঁদায় কাদাময়, দাগ বসিয়ে দেয় শুভ্র পোশাকের শরীরে।
শহুরে পথে পথে বৃষ্টির আগমন ধ্বনি বাজায় মনের কোণে প্রেমের বাণী। মনকে করে তোলে আনমোনা বৃষ্টির জলে সিক্ত হবার বহুদিনের সাধ, নিউমোনিয়া টনসিলের ভয়ে উপেক্ষিত হয় ভিন্নতায়, ছাতায় মাথা ঢেকে বাড়িয়ে দেয়া হাতের পরশে।
বৃষ্টি এলেই ধুলোর মৃত্যু। সবকিছু ভিজিয়ে চারিদিক স্বচ্ছ ও সজীব। মনটাকে সিক্ত অন্যরকম করে যায়। মনের সেতারে বাজে মাতলামীর ঝাঁঝ!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।